শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ও মজলিশে শূরা গঠন সুনামগঞ্জ- ৩ আসন; মনোনয়নের ব্যাপারে দৃড়ভাবে আশাবাদী: একান্ত সাক্ষাত কারে বিএনপি নেতা কয়ছর এম আহমদ জগন্নাথপুরে অটোরিক্সা চালক সুজিত হত্যাকাণ্ডঃ অটোরিকশা ও চাকুসহ গ্রেফতার- ৩ জাতীয় প্রেস ক্লাবের ৩৭ সাংবাদিকের সদস্যপদ স্থগিত জগন্নাথপুরে সংর্ঘষে সুজাত উল্যাহ হত্যা ৮০ জনকে আসামী করে হত্যা মামলা জগন্নাথপুরে সুজিত হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল জগন্নাথপুরে উৎসাহ উদ্দিপনায় শেষ হলো আল ইসলাহ’র কাউন্সিল জগন্নাথপুর পৌর আল ইসলাহর ২০২৪ এর কাউন্সিল সম্পন্ন জগন্নাথপুরে অটোরিক্সা চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার যান চলাচল বন্ধ; জগন্নাথপুরের মহাসড়কে আবারও সেই সেতুর পাটাতন ভেঙে আটকে গেলো ট্রাক

স্ত্রীসহ মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নতুন মামলা

স্ত্রীসহ মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নতুন মামলা

জগন্নাথপুর নিউজ ডেস্ক::
সাবেক মন্ত্রী ও ঢাকার সাবেক মেয়র বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে ২০ কোটি ৭৬ লাখ ৯২ হাজার অবৈধ সম্পদের মামলার অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রোববার কমিশন সভায় এই অনুমোদন দেয়া হয়। নতুন বছরে এটাই দুদকের প্রথম কোন মামলা। দুদকের সহকারি পরিচালক ও অনুসন্ধানকারি কর্মকর্তা মো. সালাহউদ্দিন রাজধানীর শাহজাহানপুর থানায় মামলাটি রুজু করবেন বলে জানা গেছে।
মামলায় অভিযোগ আনা হয়, আফরোজা আব্বাস একজন গৃহীনী। কিন্তু তার স্বামী মির্জা আব্বাসের বিভিন্ন খাতের টাকা স্ত্রীর নামে হস্তান্তর করেছেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, আফরোজা আব্বাস নিজেকে একজন হস্তশিল্প ব্যবসায়ী হিসেবে আয়কর নথিতে উল্লেখ করলেও তার নিজের আয়ের কোনো বৈধ উৎস নেই।
দুদকের মামলায় আরও বলা হয়, আফরোজা আব্বাসের সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে দেখা যায়, ঢাকা ব্যাংকে তার ৮ কোটি ৭০ লাখ ৭০৬ টাকার শেয়ার, ঢাকা টেলিফোন কোম্পানিতে ১০ কোটি টাকার শেয়ার, এফডিআর ও বিনিয়োগ ১ কোটি ৯ লাখ টাকা। এই টাকাসহ তিনি দুদকে ২০ কোটি ৫২ লাখ ৮০ হাজার টাকার সম্পদের ঘোষণা দিয়েছেন।
এই টাকার বিষয়ে দুদক আফরোজা আব্বাসকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি বলেছেন, ব্যবসায়ী এমএনএইচ বুলুর কাছ থেকে ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা ঋণ ও বাবা মা এবং বোনের কাছ থেকে ১কোটি ১৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা দান হিসেবে নিয়েছেন। তবে তিনি এর স্বপক্ষে কোন রেকর্ডপত্র দেখাতে পারেননি বলে মামলায় বলা হয়।
এতে আরও বলা হয়, মূলত ১৯৯১ সালের আগে মির্জা আব্বাসের উল্লেখযোগ্য কোনো আয় ছিল না। তিনি ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও পরে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী হওয়ার সুবাদে অর্থ অর্জন করেন। পরে স্বামীর যোগসাজসে আফরোজা আব্বাস ২০ কোটি ৭৬ লাখ ৯২ হাজার টাকার সম্পদ অবৈধ পন্থায় অর্জন করেন। যা ২০০৪ সালের দুর্নীতি দমন কমিশন আইনের ২৭(১) ধারা, দণ্ডবিধির ১০৯ ধারা ও ২০০২ সালের মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ১৩ ধারায় শাস্তযোগ্য অপরাধ।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

© All rights reserved © 2017-2023 Jagannathpurnews.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com