অন্যদিকে দির্ঘ দিন যাবৎ ল্যাব ও অপারেশন থিয়েটার চালু না থাকায় কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি বিকল হতে চলেছে। উপজেলার তিন লক্ষাধিক মানুষের চিকিৎসাস্হল ৫১ শয্যা বিশিষ্ট এ হাসপাতালটি দির্ঘ দিন যাবৎ নানা সমস্যায় জর্জরিত ।
এ হাসপাতালে ২৪টি ডাক্তারের পদ থাকলেও বর্তমানে রয়েছে মাত্র ৫ জন ডাক্তার, ৩২ জন নার্সের মধ্যে রয়েছে ১৬ জন, এনেস্থিসিয়ার ডাক্তার ও সার্জারি কনসালটেন্ট না থাকায় মেজর অপারেশন করা যাচ্ছে না। কোন এক্সরে মেশিন না থাকায় এক্সরে করা যায়না, নেই কোন ফার্মাসীষ্ট, প্রতিদিন শত শত রোগী আসলেও অপারেশন থিয়েটার চালু নাথাকায় রোগী দের সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মধুসূদন ধর বলেন, জনবল সংকটের কারনে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। বর্তমানে ৫ জন ডাক্তার নিয়ে রোগী দের চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হিমশিম খাচ্ছি। জরুরি ভিক্তিতে শুন্যপদে প্রয়োজনীয় ডাক্তার ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ প্রয়োজন।
তিনি বলেন,দির্ঘ দিনের জরাজীর্ণ পুরাতন হাসপাতাল ভবনটিতে জীবনের ঝুকি নিয়ে
কাজ করতে হচ্ছে। হাসপাতালটিতে নতুন ভবন নির্মাণ জরুরী বলে এলাকাবাসী দাবী করেছেন ।
Leave a Reply