বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৫৪ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
জগন্নাথপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার  জগন্নাথপুরে পাষন্ড ভাগ্নের ঝাটার আঘাতে মামা নিহত লতিফ সিদ্দিকীসহ ১৬ জন কারাগারে জগন্নাথপুরে  ২ শতাধিক ভাসমান ব্যবসায়ীদের অপসারণ  বিএনপি সরকার গঠন করলে  প্রথম পর্যায়ে ৫০ লক্ষ পরিবার কে ফ্যামিলি কার্ড দেয়া হবে— কয়ছর এম আহমেদ হাসিনার বিচার চেয়ে ট্রাইব্যুনালে মাওলানা সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালি ভোটাররা একটি সুস্ঠু নির্বাচনের অপেক্ষায় আছেন— কয়ছর আহমদ সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন: কয়ছর এম আহমদ অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিএনপি সরকার গঠন করবে — কয়ছর এম আহমেদ শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

ঘূর্ণিঝড়ে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি

ঘূর্ণিঝড়ে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি

জগন্নাথপুর নিউজ ডেস্ক :: বাংলাদেশের উপকূলের কাছাকাছি চলে এসেছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’। শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ ঘূর্ণিঝড়টি উপকূল অতিক্রম করতে পারে। ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ সংক্রান্ত যেকোনো সহায়তার জন্য প্রস্তুত সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলো। সম্ভাব্য দুর্যোগ মোকাবিলায় জরুরি তথ্য আদান-প্রদান ও সহায়তা গ্রহণের জন্য সরকারি দপ্তরগুলো কন্ট্রোলরুম খুলেছে।

যারা দুর্যোগের আশঙ্কার মধ্যে থাকেন তাদের একটি অংশ নানা কারণে সাইক্লোন সেন্টারে যেতে চান না। তবে নিজে ও পরিবারের নিরাপত্তার জন্য অবশ্যই আশ্রায় কেন্দ্রে যা্ওয়া উচিত।

উপকুলীয় জেলার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে৷ দেশের নৌপথে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে৷ সমূদ্র ও নৌবন্দরে বিশেষ সতর্কতা নেয়া হয়েছে৷

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর জানিয়েছে, তারা তিন পর্যায়ের প্রস্তুতি নিয়েছে– ঝড়ের আগে, ঝড়ের সময় এবং ঝড়ের পরে৷ খাদ্য, মেডিকেল টিম, যানবাহন সবই প্রস্তুত আছে৷ জেলা প্রশাসকরা প্রতিটি জেলায় এই দুর্যোগ মোকাবেলা কাজের নেতৃত্ব দিচ্ছেন৷

বাংলাদেশে উপকুলীয় এলাকায় সাড়ে তিন হাজারেরও বেশি আশ্রয়কেন্দ্র আছে৷ তাছাড়া ওইসব এলাকার স্কুল ও মাদ্রাসা ও সরকারি ভবন এমনভাবে নির্মাণ করা হয়েছে, যাতে ঘূর্ণিঝও ও জলোচ্ছাসের সময় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়৷

আশ্রায় কেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি-

১. উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দাদের আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধী, শিশু ও গর্ভবতী নারীদের আগে পাঠাতে হবে।

২. আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার সময় টর্চ লাইট, দেশলাইসহ মোমবাতি, শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি সঙ্গে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

৩. ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্র উপকূলীয় এলাকা দিয়ে অতিক্রমের সময় কিছুটা সময় সব শান্ত হয়ে আসে। তখন ঝড় শেষ ভেবে আশ্রয়কেন্দ্র ছেড়ে যাওয়া চলবে না।

৪. ঝড় সরে যাওয়ার বা থেমে যাওয়ার আগ পর্যন্ত আশ্রয় কেন্দ্র ত্যাগ করা উচিৎ হবে না।

৫. ঘূর্ণিঝড় প্রচুর বৃষ্টি ঝরায়। প্রবল বৃষ্টিতে পাহাড়ি এলাকায় মাটি সরে গিয়ে সৃষ্টি হতে পারে ভূমিধস, সেই সঙ্গে পাহাড়ি ঢল। এ কারণে পাহাড়ি এলাকায় বেশ কয়েকটি সতর্কতা বজায় রাখতে হবে।

৬. চিড়া, মুড়ি ও শুক্ন খাবার সঙ্গে রাখতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

© All rights reserved © 2017-2023 Jagannathpurnews.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com