পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ইসহাকপুর গ্রামের নোমান মিয়া ও একই গ্রামের ফিরোজ মিয়ার পক্ষের লোকজনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে মামলামকদ্দমাসহ বিরোধ চলে আসছে। সপ্তাহ দিন আগে নোমান মিয়ার পক্ষের দায়ের করা একটি চাঁদাবাজির মামলায় ফিরোজ মিয়ার পক্ষের রুয়েল মিয়া ও নুর আলমকে কারাগারে পাঠায় আদালত। গত বৃহস্পতিবার জামিনে মুক্তি পেয়ে বাড়িতে আসার পথে প্রতিপক্ষের বাড়ির সামনে উভয় পক্ষের লোকজনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এরই জেরে শুক্রবার দুপুরে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রসস্ত্রসহ নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের ৩০ জন আহত হয়েছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের কর্মরত চিকিৎসক বদরুদ্দোজা বলেন, উভয় পক্ষের প্রায় ২৫ জনকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে গুরুতর আহত ১৫ জনের মাথায় আঘাত রয়েছে।এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূঞা বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। লিখিত অভিযোগের আলোকে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Leave a Reply