রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৩:২৫ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
জগন্নাথপুরে পুষ্টি সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ জগন্নাথপুরে চিনা বাদাম প্রদর্শনী মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত টানা ৩য় বার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হলেন হারুন রশীদ জগন্নাথপুরের লহড়ী গ্রামে লন্ডন প্রবাসীর বাড়ীতে ডাকাতি: অস্ত্রসহ দুইজন গ্রেফতার জগন্নাথপুরে হারানো লাখ টাকা খুঁজে উদ্ধার করে দিল থানা পুলিশ জগন্নাথপুরে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের উদ্বোধন রানীগঞ্জ সেতুর পাশ থেকে বালু উত্তোলন- ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করে প্রতিবেদন দিতে আদালতের নির্দেশ জগন্নাথপুরে ধান চাল ক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধন: লটারির মাধ্যমে মনোনীত ৮১০ ভাগ্যবান কৃষক জগন্নাথপুর পৌরশহরে ৩৫ দোকানঘর  ভাড়া থানায় দিলেন ব্যবসায়ী গন জগন্নাথপুরে চুরি যাওয়া ৩টি টমটম উদ্ধার : গ্রেপ্তার ৪ 

চিকিৎসক নিয়োগে হস্তক্ষেপ করবে না: হাইকোর্ট

চিকিৎসক নিয়োগে হস্তক্ষেপ করবে না: হাইকোর্ট

জগন্নাথপুর নিউজ ডেস্ক ::
৩৯তম বিসিএস (বিশেষ) পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে চিকিৎসক নিয়োগের নির্দেশনা চেয়ে রিটে কোনো আদেশ দেননি হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, কততম বিসিএস থেকে, কীভাবে কতজন চিকিৎসক নিয়োগ দেবেন এটা সরকারের পলিসি মেকিংয়ের বিষয়। এ বিষয়ে আমরা হস্তক্ষেপ করব না। সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরে কথা বলুন। তবে চিকিৎসক নিয়োগে আইনের কোনো ব্যত্যয় হলে আপনারা তখন আদালতে আসতে পারেন।

গতকাল সোমবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের বিশেষ হাইকোর্ট বেঞ্চ রিটকারীদের আইনজীবীদের উদ্দেশে এ মন্তব্য করেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ন ও অ্যাডভোকেট মো. মশিউর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার। এর আগে গত ২৯ জুলাই ৩৯তম বিসিএসে (বিশেষ) উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে চিকিৎসক নিয়োগের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন দায়ের করা হয়।
৩৯তম বিসিএসে উত্তীর্ণ ডা. রাফা মো. নুরুল ইসলামসহ ১৩৬০ শিক্ষার্থীর পক্ষে সম্পূরক এ রিট দায়ের করা হয়। তাদের পক্ষে অ্যাডভোকেট মো. মশিউর রহমান এ রিট দায়ের করেন।

অ্যাডভোকেট মো. মশিউর রহমান বলেন, ২০১৮ সালে ৩৯তম বিসিএস (বিশেষ) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়ে তালিকাভুক্ত হন সহকারী সার্জন পদে ১৩ হাজার ২১৯ চিকিৎসক। এরমধ্য থেকে প্রথম দফায় ৪ হাজার ৫৪২ জন চিকিৎসককে স্বাস্থ্য ক্যাডারে নিয়োগ দেয় সরকার।

তখন বলা হয়েছিল-এরা উভয় পরীক্ষায় কৃতকার্য হলেও শূন্য পদ না থাকার কারণে তাদের নিয়োগের বিষয়ে সুপারিশ করা গেল না। পরবর্তীতে নিয়োগের রিকুইজিশন পাওয়া গেলে নন-ক্যাডার হিসেবে বিধিবিধান অনুসরণ করে নিয়োগ দেওয়া হবে। এরপর গত বছর যখন করোনার প্রাদুর্ভাব বেড়ে গেল তখন আরও ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হয়। বাকি থাকে সাড়ে ৬ হাজার চিকিৎসক।

তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি নতুন করে ৪ হাজার চিকিৎসক নিয়োগের ঘোষণা দেয় সরকার। তারপরই বলা হয় নতুন এ নিয়োগ ৪২তম বিসিএস (বিশেষ) থেকে নেওয়া হবে। এ কারণেই আমরা আদালতে আবেদন করেছি। আবেদনে ৩৯তম বিসিএসে (বিশেষ) উত্তীর্ণ তালিকাভুক্ত সাড়ে ৬ হাজার চিকিৎসক থেকে নিয়োগের নির্দেশনা চেয়েছি।

উল্লেখ্য, চিকিৎসাসেবার মান বাড়াতে কোনো ইন্টারভিউ ছাড়াই চার হাজার চিকিৎসক ও ৪ হাজার নার্স নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

© All rights reserved © 2017-2023 Jagannathpurnews.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com