বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩৮ পূর্বাহ্ন
জগন্নাথপুর নিউজ ডেস্ক :: রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের উপর আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করতে যুক্তরাষ্ট্র কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার। তিনি বলেছেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পাশে আছে যুক্তরাষ্ট্র। তিনি গতকাল সিলেটের ঐতিহাসিক কীন ব্রিজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের কাছে এ কথা জানান। এ সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূত আরো বলেন, রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে ও তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মায়ানমারকে তাদের দেশে সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে হবে। যাতে রোহিঙ্গারা ফিরে যেতে উদ্ধুদ্ধ হন এবং সেখানে গিয়ে নিরাপদে বসবাস করতে পারেন। তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মায়ানমারের উপর বিশ্ব সমপ্রদায়ের চতুর্মুখী চাপ অব্যাহত রাখতে হবে। সেটা যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সমপ্রদায় করে আসছে। দুপুরে সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর আমন্ত্রণে সিলেটে নগরীর সুরমা নদীর উপর ঐতিহাসিক কীন ব্রিজ পরিদর্শনে যান মার্কিন রাষ্ট্রদূত।
এ সময় তিনি প্রায় ৮৫ বছরের পুরনো ব্রিজটি ঘুরে দেখেন। সিলেটের ঐতিহ্য হিসেবে এই ব্রিজটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে সিটি করপোরেশন। এ লক্ষ্যে গত ১লা সেপ্টেম্বর থেকে ওই ব্রিজ দিয়ে রিকশাসহ সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আমেরিকার রাষ্ট্রদূত কীন ব্রিজের উত্তর পাড়ে গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে দক্ষিণ পাড় পর্যন্ত ঘুরে দেখেন। পরে রবার্ট মিলার আলী আমজদের ঘড়ি দেখে মুগ্ধ হন। বলেন, কীন ব্রিজের সঙ্গে আলী আমজদের ঘড়ি সৌন্দর্য বাড়িয়েছে। রাষ্ট্রদূত আলী আমজদের ঘড়ির সাইরেন শুনে মুগ্ধ হয়ে ঘড়ির প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, কীন ব্রিজের মেরামত কাজ চলছে শুনে দেখতে এসেছি। কীন ব্রিজ দিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়া ও এর সৌন্দর্য বাড়ানোর পদক্ষেপে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর ভূয়সী প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার বলেন, এটি অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে লম্বা পায়ে হাঁটার ব্রিজ। সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী এ সময় বলেন, কীন ব্রিজ একটি ঐতিহ্যবাহী ব্রিজ। এই ব্রিজ বৃটিশদের তৈরি। রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার সিলেট সফরে আসলে কীন ব্রিজ সফরে আসেন। ব্রিজের দুই পাড় ঘুরে দেখেন তিনি। এ সময় সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী ও সরকারের যুগ্ম সচিব বিধায়ক রায় চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী নুর আজিজুর রহমান, প্রকৌশলী শামছুল হক পাঠোয়ারীসহ সিসিকের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের উপর আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করতে যুক্তরাষ্ট্র কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার। তিনি বলেছেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পাশে আছে যুক্তরাষ্ট্র। তিনি গতকাল সিলেটের ঐতিহাসিক কীন ব্রিজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের কাছে এ কথা জানান। এ সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূত আরো বলেন, রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে ও তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মায়ানমারকে তাদের দেশে সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে হবে। যাতে রোহিঙ্গারা ফিরে যেতে উদ্ধুদ্ধ হন এবং সেখানে গিয়ে নিরাপদে বসবাস করতে পারেন। তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মায়ানমারের উপর বিশ্ব সমপ্রদায়ের চতুর্মুখী চাপ অব্যাহত রাখতে হবে। সেটা যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সমপ্রদায় করে আসছে। দুপুরে সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর আমন্ত্রণে সিলেটে নগরীর সুরমা নদীর উপর ঐতিহাসিক কীন ব্রিজ পরিদর্শনে যান মার্কিন রাষ্ট্রদূত।
এ সময় তিনি প্রায় ৮৫ বছরের পুরনো ব্রিজটি ঘুরে দেখেন। সিলেটের ঐতিহ্য হিসেবে এই ব্রিজটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে সিটি করপোরেশন। এ লক্ষ্যে গত ১লা সেপ্টেম্বর থেকে ওই ব্রিজ দিয়ে রিকশাসহ সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আমেরিকার রাষ্ট্রদূত কীন ব্রিজের উত্তর পাড়ে গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে দক্ষিণ পাড় পর্যন্ত ঘুরে দেখেন। পরে রবার্ট মিলার আলী আমজদের ঘড়ি দেখে মুগ্ধ হন। বলেন, কীন ব্রিজের সঙ্গে আলী আমজদের ঘড়ি সৌন্দর্য বাড়িয়েছে। রাষ্ট্রদূত আলী আমজদের ঘড়ির সাইরেন শুনে মুগ্ধ হয়ে ঘড়ির প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, কীন ব্রিজের মেরামত কাজ চলছে শুনে দেখতে এসেছি। কীন ব্রিজ দিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়া ও এর সৌন্দর্য বাড়ানোর পদক্ষেপে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর ভূয়সী প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার বলেন, এটি অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে লম্বা পায়ে হাঁটার ব্রিজ। সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী এ সময় বলেন, কীন ব্রিজ একটি ঐতিহ্যবাহী ব্রিজ। এই ব্রিজ বৃটিশদের তৈরি। রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার সিলেট সফরে আসলে কীন ব্রিজ সফরে আসেন। ব্রিজের দুই পাড় ঘুরে দেখেন তিনি। এ সময় সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী ও সরকারের যুগ্ম সচিব বিধায়ক রায় চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী নুর আজিজুর রহমান, প্রকৌশলী শামছুল হক পাঠোয়ারীসহ সিসিকের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
Leave a Reply