শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২৩ পূর্বাহ্ন
জগন্নাথপুর নিউজ ডেস্ক ::
বিপুল উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে জেলা পরিষদের নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। সোমাবার বিকালে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মিলনায়তনে নির্বাচনে ফলাফল ঘোষণা করেন রির্টানিং অফিসার মো. জাহাঙ্গীর হোসেন।
নির্বাচনে ১ নং ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে চন্দন খানকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি তালা প্রতীকে ২৯ ভোট পেয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী এনামুল হক বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকে ২৬ ভোট ও ফেরদৌসুর রহমান হাতি প্রতীকে ২৬ পেয়েছেন।
২ নং ওয়ার্ডে ২ নং ওয়ার্ডে আব্দুস সালাম তালা প্রতীকে ২৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী পরিতোষ সরকার হাতি প্রতীকে ২৪ ভোট পেয়েছেন।
৩ নং ওয়ার্ডে তালা প্রতীকে ৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে সদস্য পদে বিজয়ী হয়েছেন মো মুজিবুর রহমান। তাঁর নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মেহেদী হাসান উজ্জ্বল টিউবওয়েল প্রতীকে ৩২ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন।
৪ নং ওয়ার্ডে তালা প্রতীকে ৪১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন মো. হোসেন আলী। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. আক্তারুজ্জামান মিরাশ হাতি প্রতীকে ২৩ ভোট এবং মো. মহিবুর রহমান টিউবওয়েল প্রতীকে মাত্র ৪ ভোট পেয়েছেন।
৫ নং ওয়ার্ডে দ্বিপক তালুকদার তালা প্রতীকে ৪৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। শাহানা আল আজাদ টিউবওয়েল প্রতীকে মাত্র ৪ ভোট এবং মো. মিসবাহ উদ্দিন ঘুড়ি প্রতীকে ২৮ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন।
৬ নং ওয়ার্ডে রায়হান মিয়া হাতি প্রতীকে ৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী মো. নাজমুল হক তালা প্রতীকে ৫৩ ভোট এবং আব্দুল্লাহ আল বাকী আজাদ টিউবওয়েল প্রতীকে মাত্র ৮ ভোট পেয়েছেন।
৭ নং ওয়ার্ডে সদস্য পদে টিকেন্দ্র চন্দ্র দাস বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি বক প্রতীকে ২৬ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আব্দুস সাল্মা তালা প্রতীকে ১৪ ভোট এবং বাদল চন্দ্র দাস টিউব ওয়েল প্রতীকে ১ ভোট এবং মো. জামান চৌধুরী হাতি প্রতীকে ১২ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন।
৮ নং ওয়ার্ডে মাহতাব উল তালুকদার বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি তালা প্রতীকে ৬৭ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. সিরাজ উদ্দিন ঘুড়ি প্রতীকে ১১ ভোট এবং হারুন মিয়া টিউবওয়েল প্রতীকে ৪০ পেয়েছেন।
৯ নং ওয়ার্ডে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। মনিরুজ্জামান বারী । তিনি টিউবওয়েল প্রতীকে ১০২ পেয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রুকুনুজ্জামান ঘুড়ি পেয়েছেন মাত্র ৪ ভোট।
১০ নং ওয়ার্ডে মো. মনির উদ্দিন তালা প্রতীকে ৭৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আব্দুল কাদির হাতি প্রতীকে ৫৫ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন।
১১ নং ওয়ার্ডে বিজয়ী হয়েছেন মা. আব্দুল খালেক। তিনি তালা প্রতীকে ৭৯ ভোট পেয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো, রফিকুল ইসলাম বক প্রতীকে ৪০ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন।
১২ ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে বিজয়ী হয়েছেন সাহেদ মিয়া। তালা প্রতীকে ১৬ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. আব্দুস সহিদ মুহিত টিউবওয়েল প্রতীকে ৫৩ ভোট এবং আব্দুল খয়ের ঘুড়ি প্রতীকে ১৩ ভোট পেয়েছেন।
Leave a Reply