শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৬ পূর্বাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার :: সিলেটের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার তাহমিদুল ইসলাম বলেছেন, শিক্ষার উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি সিলেটের প্রবাসীরা অগ্রণী ভুমিকা পালন করছেন, যা অত্যান্ত প্রশংসনীয়। তিনি বলেন, সিলেটে অনেক জ্ঞানী গুনী বিশিষ্টজনের জন্মভূমি। আমি সারাজীবন জগন্নাথপুরতথা সিলেট বিভাগের মানুষের কথা স্মরন রাখব। এ নির্বাচনী এলাকায় রয়েছেন সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রী। তিনি একজন শিক্ষা বান্ধব মানুষ। কেন মীরপুর পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয় কলেজ হবে না। আপনাদেরকে উদ্যাগী হতে হবে। সুনামগঞ্জে বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সেই সাথে শিক্ষায় আমাদেরকে আরো এগিয়ে যেতে হবে। তিনি মীরপুর পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ‘ এসো ফিরে যাই শৈশবে, শেকড়ের সন্ধানে,স্মৃতির টানে মাতবো মোরা নবপ্রাণে’ এই শ্লোগানকে সামনে বাঁধ ভাঙা উচ্ছাসে দুই দিন ব্যাপী প্রাক্তন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা পূর্নমিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।
রোববার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে মিরপুর পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র, প্রধান শিক্ষক ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি উৎসব উদযাপন কমিটির আহবায়ক হরমুজ আলীর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব সাংবাদিক ইকবাল হোসেন আনা ও সত্যজিত তালুকদার এর যৌথ পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন সিলেট মদন মোহন কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সাহিত্য গবেষক আবুল ফতেহ ফাতাহ, সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাশেদ ইকবাল চৌধুরী, লিডিং বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কবি মোস্তাক আহমাদ দীন, জগন্নাথপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, সাবেক চেয়ারম্যান আকমল হোসেন,জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহ্ফুজুল আলম,থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমির হামজা, প্রাক্তন শিক্ষার্থী যুক্তরাজ্য প্রবাসি আব্দুস শহীদ,আনছার মিয়া, সাংবাদিক ইকবাল হোসেন প্রমুখ। পরে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। অনুষ্ঠানের প্রথম দিন শনিবার জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। দুই দিন ব্যাপী অনুষ্ঠান প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের আনন্দ উচ্ছ্বাস ও মিলনমেলার মধ্যে দিয়ে এর সমাপ্তি ঘটে ।
Leave a Reply